Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
এলএ শাখা
নাগরিক সেবা

 (এল এ শাখা)

শরীয়তপুর ।

 

-ঃ  Citizen Charterঃ-

 

১। প্রত্যাশী সংস্থার করণীয় ঃ

 

জনস্বার্থে প্রত্যাশী সংস্থার প্রস্তাবের ভিত্তিতে সরকারী ভাবে ভূমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল করা হয় । প্রত্যাশী সংস্থার   প্রস্তাবের সাথে নিম্নলিখিত কাগজপত্রাদি দাখিল করতে হবেঃ-

 

ক) প্রত্যাশী সংস্থার নিয়ন্ত্রনাধীন মন্ত্রনালয়ের ভুমি অধিগ্রহন সংক্রান্ত প্রশাসনিক অনুমোদনপত্র ।

খ) ন্যুনতম জমির প্রয়োজনীয়তা সংক্রান্ত সনদপত্র ।

গ) প্রস্তাবিত জমির দাগসুচী ( সর্বশেষ জরিপের মৌজার নাম, জে এল নং, দাগ নং, দাগের শ্রেনী, দাগে মোট     

    জমির পরিমান, অধিগ্রহনের জন্য প্রস্তাবিত জমির পরিমান ইত্যাদি উল্লেখ করিতে হইবে ) ।

ঘ) লে- আউট প্লান ।

            ঙ) নক্সা ( সর্বশেষ জরিপের নক্সায় প্রস্তাবিত জমির সীমানা লাল কালি দ্বারা চিহ্নিত করে দেখাতে হবে এবং

             প্রস্তাবিত জমির সীমানার ভিতরে অধিগ্রহন যোগ্য নহে এমন ভূমি যথা- ধর্মীয় উপাসনালয়, কবরস্থান,    

             শশ্মানঘাট ইত্যাদি থাকলে উহা ভিন্ন কালিতে চিহ্নিত করে দেখাতে হবে ) ।

            চ)  নির্ধারিত ছকে বর্ননা  ( বাড়িঘর বা অন্যান্য অবকাঠামোর বর্ননা ) ।

            ছ) প্রকল্পের বিস্তারিত বর্ননা ।

 

                       ২। অধিগ্রহনের বিরুদ্বে আপত্তি থাকিলে আপত্তিকারীর করনীয়ঃ

 

       ভূমি অধিগ্রহনের বিরুদ্ধে ভূমি মালিকদের কোন আপত্তি থাকলে স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহন ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ/ ৮২ এর ধারানুযায়ী ৩ ধারার নোটিশ জারীর ১৫ দিনের মধ্যে উপযুক্ত কারন দেখিয়ে ১০/- টাকার কোর্ট ফি দিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন করতে হবে ।

                       ৩। আপত্তি নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের করনীয়ঃ

 

       আপত্তি দরখাস্ত প্রাপ্তির পর স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহন ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ/ ৮২ এর ৪(১) ধারা মতে মিস কেস রজু করে পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে জেলা প্রশাসক অথবা জেলা প্রশাসক কর্তৃক মনোনিত প্রতিনিধি আপত্তিকারীর শুনানী গ্রহন ও প্রয়োজনবোধে সরেজমিনে তদন্ত করে একই আইনের ৪(২) ধারামতে সুপারিশ সম্বলিত প্রতিবেদন চুড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য ( ভূমি ৫০ বিঘার নিম্নে হলে) বিভাগীয় কমিশনার এবং ৫০ বিঘার উর্দ্ধে হলে ভূমি মন্ত্রনালয়ে নথি প্রেরন করতে হবে ।

                   ৪। ক্ষতিপূরণের টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত  ব্যক্তির করণীয়ঃ

 

         অধিগ্রহণকৃত ভূমির ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলনের জন্য ১০/- টাকার কোর্ট ফি দিয়ে নিম্নোক্ত কাগজপত্রাদিসহ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব)/ ভূমি হুকুম দখল কর্মকর্তার বরাবরে আবেদন করতে হবে । আবেদনের সাথে নিম্নে বর্ণিত কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবেঃ

(২য় পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য)

(২য় পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য)

 

ক) সংশ্লিষ্ট ভূমির সহিমোহরী সর্বশেষ জরীপের খতিয়ানের কপি ।

খ) দলিল পত্রাদির মূলকপি/সার্টিফাইড কপি ।

গ) সংশ্লিষ্ট ইউ পি চেয়ারম্যান/পৌর চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদ ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ওয়ারিশ    

    সনদ ।

 ঘ) সংশ্লিষ্ট ইউ পি চেয়ারম্যান/ পৌর চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত ৩ ( তিন) কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি ।

ঙ) একাধিক ব্যক্তি ক্ষতিপুরন প্রাপ্তির দাবীদার হলে ১৫০/- টাকার ননজুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে সংশ্লিষ্ট ইউপি    

  চেয়ারম্যান ও সদস্যের উপস্থিতিতে এক ব্যক্তিকে মনোনিত করে ক্ষমতা অর্পন পত্র তৈরী করে আবেদনের   

  সাথে দাখিল করতে হবে ।

 চ) সর্বশেষ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের দাখিলা ।

 

                    ৫। ক্ষতিপুরনের আবেদন প্রাপ্তির পর অত্র অফিস কর্তৃক করনীয়ঃ

                                ( এওয়ার্ডী ব্যতীত অন্য কেহ আবেদন করলে )

 

            ক) দাখিলকৃত কাগজপত্রাদি যাচাইকরন ;                                                             ৭দিন

            খ) মিস কেস রজুকরন ( প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);                                                            ১দিন

            গ) সরেজমিনে দখল সংক্রান্ত তদন্তকরন,                                                             ৫দিন

ঘ) খাস, ভিপি/ অন্য কোন সরকারী স্বার্থ জড়িত আছে কিনা তৎ সম্পর্কে প্রতিবেদন সংগ্রহঃ     ১০দিন

            ঙ) শুনানী;                                                                                              ৫দিন

চ) আদেশের মাধ্যমে ক্ষতিপুরনের টাকা প্রদানের প্রস্তাব ;                                           ৩দিন

            ছ) চুড়ান্ত শুনানী নিয়ে অনুমোদন ;                                                                    ৩দিন

 জ) এল এ চেক হস্তান্তর ;                                                                            ২দিন

 

                      ৬। এওয়ার্ডীর নামে আবেদন পাওয়া গেলে

 

ক) এল এ চেক হস্তান্তর করা হয় ।                                                                  ১দিন

 

 

 

 

 

জেলা প্রশাসক

শরয়িতপুর ।


কার্যক্রম

ক্রমিক

সেবার নাম

সেবা প্রদানেরপদ্ধতি

সেবা প্রদানের সময়সীমা

নির্দিষ্ট সেবাপ্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারের বিধান

০১

ভূমি হুকুম দখল সংক্রান্ত

প্রত্যাশী সংস্থার নিকট হতে এল.এ ম্যানুয়াল এর বিধান মতেসংশ্লিষ্ট সকল কাগজাদি সঠিকভাবে প্রাপ্ত হলে প্রস্তাবিত ভূমি এল,এ, ম্যানুয়াল এর সকল বিধান অনুসরণপূর্বকঅধিগ্রহণ করে প্রত্যাশী সংস্থার নিকট দখল হস্তান্তর করা হবে।

স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ১৯৮২ এবং স্থাবর সাম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়াল ১৯৯৭ এর নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে

প্রস্তাবেকোন ভুল ক্রটি থাকলে তা সংশোধনের জন্যপ্রত্যাশী সংস্থার সহিতযোগাযোগক্রমে পূর্ণাঙ্গ ও সঠিক প্রস্তাব প্রাপ্তিসাপেক্ষে অধিগ্রহণকার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।

০২

হুকুম দখলকৃত ভূমির ক্ষতিপূরণের টাকা পরিশোধপ্রসঙ্গে।

আবেদনকারীযথা নিয়মে মালিকানা সংক্রান্ত সকলকাগজাদিসহ আবেদন করার পর তার আবেদনসঠিক পাওয়া গেলে নির্ধারিত ক্ষতিপূরণের টাকাপরিশোধ করা হবে।

৬০ (ষাট) দিন

কোনআপত্তি পাওয়া গেলে কিংবা স্বত্বের বিষয়ে কোনজাটিলতার উদ্ভব হলে তাআইনানুগ ভাবে নিষ্পত্তি হওয়ার পর ক্ষতিপূরণের টাকা পরিশোধ করা হবে।

০৩

হুকুম দখলকৃত ভূমির সংবাদের তথ্য প্রদান প্রসঙ্গে।

আবেদনকারী বিধি মতে তথ্য পাওয়ার উপযোগী হলে তথ্যসরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট নথি জেলা রেকর্ডরুমে প্রেরণ করা হবে।

১৫ (পনের) দিন

সেবা প্রদান না করার কারণ উল্লেখ পূর্বক জেলারেকর্ডরুমের মাধ্যমে আবেদনকারীকে জানানো হবে।

 

 

অধিগ্রহণকৃত ভূমির ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়ার জন্য আবেদনের সাথে যে সকল কাগজাদি/তথ্যাদি দাখিল করতে হবেঃ

 

নাটোর জেলার আওতায়ভূক্ত অধিগ্রহণকৃত ভূমির মালিক/স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণকে জানানো যাচ্ছে যে, ক্ষতিপূরণের টাকা ভূমি অধিগ্রহণ শাখা হতে উত্তোলনের পূর্বে স্বত্ব প্রমাণের জন্য আবেদনের সাথে নিম্নবর্ণিত কাগজাদি/তথ্যাদি জমা দিতে হবেঃ

০১। এসএ পর্চা (আরওআর)

০২। দলিল/ভায়া দলিল (এসএ মালিক হতে ক্রয়/ বিক্রয় হলে এবং একাধিকবার ক্রয়/বিক্রয় হলে সে ক্ষেত্রেধারাবাহিকভাবে ভায়া দলিলসমূহ আবশ্যক)।

০৩। নাম জারিও জমা খারিজ পর্চা (মিউটেশন)।

০৪। ডি ডি আর।

০৫। হাল সন পর্যন্ত খাজনার দাখিলা।

০৬। মাঠ পর্চা।

০৭। নাগরিক সনদ পত্র ।

০৮। পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি (১ কপি)।

০৯। কার্টিজ পেপারে দরখাস্ত।

১০। ওয়ারিশান সনদপত্র (প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে)।

১১। ১৫০/- টাকার নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে অঙ্গিকারনামা।

১২। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ১৫০/- টাকার নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে না দাবীনামা সনদ পত্র আবশ্যক (একাধিক ওয়ারিশ থাকলে)

১৩। ১৯৬২ সনের পরে সিএস দাগে দলিল হলে এবং এসএ দাগ উল্লেখ না থাকলে সেক্ষেত্রে উক্ত সিএস দাগে এসএ দাগকত হবে তা রাজস্ব মহাফেজখানা হতে সংগ্রহকৃত তথ্য ফরম আবশ্যক (ইনফরমেশন স্লিপ)

১৪।এসএ রেকর্ড সূত্রে জমির দাবীদার হলে এবং এসএ রেকর্ডীয় মালিক মৃত্যুবরণকরলে মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশানকে মুসলীম ফরায়েজ প্রদর্শন করা আবশ্যক।

১৫। উপরোক্ত দালিল/ কাগজপত্র ছাড়াও বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে আরও তথ্য প্রয়োজন হলে সেক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবা তার উর্দ্ধতন কর্মকর্তার পরামর্শক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

উল্লেখ্য যে, উপরে বর্ণিত সকল কাগজ পত্র/দলিলদস্তাবেজ এর মূলকপি নিরীক্ষার জন্য দাখিল করা আবশ্যক।


যোগাযোগ

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ৩য় তলা, এল এ শাখা, শরীয়তপুর।

অফিস সহকারী (এল. এ. শাখা): 0196 11 33 548


ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা